দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী?

দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী? : প্রিয় বন্ধুগন আপনি কি দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী? এই সম্পর্কে তথ্য খুঁজছেন ? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারন আজকে আমরা এখানে দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী? এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য দিয়েছি  তাহলে চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।

দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী?

টেলিগ্রাম এ জয়েন করুন
দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী

লজ্জাস্থানের লোম ব্যকটেরিয়া ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক। যেমন হাপিস-১ মানুসের চুমো(kiss) দ্বারা একজন থেকে অপরজনে ছড়ায়। মানুষের ঠোট ও জিহবা খুব নরম হওয়ায় এর খুব কাছাকাছি রক্ত জালিকার সংস্পর্শ আছে। ফলে রোগ ছড়িয়ে যায়।

তেমনি সেক্স করার সময় গোপনাঙ্গের চুল অন্তরক হিসেবে কাজ করে৷ ফলে একজনের ত্বকের সাথে অপরজনের ত্বক সরাসরি মিলিত হতে পারে না। বরং চুলের সাথে চুল মিলিত হয়। মজার ব্যাপার হলো চুলের সাথে চুল মিলিত হওয়া ঝুকিপূর্ণ নয়। কারন চুলে হার্পিস, গনোরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি জীবানু বাচে না।

সমস্যা তখনই দেখা দেয় যখন ত্বকের সাথে ত্বক সংস্পর্শে আসে। সমস্যা আরো জটিল হয় যখন আপনি নব্য শেইপ করেন তখন ব্লেইডের চাপে সূক্ষ ক্ষতস্থান তৈরি হয় যা খালি চোখে দেখা যায় না। ইহা দু চারদিনের মধ্যে রিকভার করে অবশ্য।

এবার আপনি যদি লজ্জাস্থানের লোম না কাটেন তবে কোন প্রকারের অদৃশ্য ক্ষত যেমন সম্ভব নয় তেমনি চুল নিজেও অন্তরক হিসেবে কাজ করে। ত্বকের সাথে ত্বকের সংস্পর্শে ঘন চুল ব্যপক বাধা প্রদান করতে পারে।

আমাদের শেষ কথা

তাই বন্ধুরা, আমি আশা করি আপনি অবশ্যই একটি Article পছন্দ করেছেন (দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী?)। আমি সর্বদা এই কামনা করি যে আপনি সর্বদা সঠিক তথ্য পান। এই পোস্টটি সম্পর্কে আপনার যদি কোনও সন্দেহ থাকে তবে আপনাকে অবশ্যই নীচে মন্তব্য করে আমাদের জানান। শেষ অবধি, যদি আপনি Article পছন্দ করেন (দেহের বিভিন্ন অংশে লোম গজানোর উপকারিতা কী?), তবে অবশ্যই Article টি সমস্ত Social Media Platforms এবং আপনার বন্ধুদের সাথে Share করুন।

Leave a Comment